আপনি কি এখনো নতুন ভোটার আইডি কার্ড নিবন্ধন করেছেন অর্থাৎ নতুন ভোটার আইডি কার্ড নিবন্ধনকারী। কিন্তু এখনো পর্যন্ত আপনার ভোটার আইডি কার্ড হাতে পাননি? মূলত তাদের সুবিধার্থে গত 27 এপ্রিল বাংলাদেশ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অনুবিভাগ বাংলাদেশের নাগরিকদের অনলাইনে সেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত হাতে নিয়েছেন।
![]() |
অনলাইনেই মিলবে জাতীয় পরিচয় পত্র |
অনলাইনেই মিলবে জাতীয় পরিচয় পত্র
জাতীয় পরিচয় পত্র অনুবিভাগের মহাপরিচালক জেনারেল সাইদুল ইসলাম জানিয়েছেন এখন থেকে বাংলাদেশে নাগরিকরা অনলাইনে পাবে এনআইডি কার্ড। অর্থাৎ এখন থেকে অনলাইনেই মিলবে জাতীয় পরিচয় পত্র।
তিনি আরো জানান যারা নিবন্ধন করেছে জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য তারা মোট ১৬ টি গ্রাহক সেবা পেতে যাচ্ছেন অনলাইনের মাধ্যমে। তার মধ্যে রয়েছে অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার কিংবা অনলাইন জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড সহ আরো নানা কিছু।
তাছাড়া আপনি অনলাইনে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করা ছাড়াই অন্য আরেকটি উপায়ে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার জানতে পারবেন সেটা হচ্ছে এসএমএস এর মাধ্যমে। অর্থাৎ আপনি এসএমএস এর মাধ্যমেও জানতে পারবেন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার।
আজকের এই আর্টিকেলে আপনারা জানতে পারবেন অনলাইনেই মিলবে জাতীয় পরিচয় পত্র, অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক, অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোডসহ কিভাবে আপনি এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার জানবেন সেই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত।
এছাড়াও আমি আপনাদের সুবিধার্থে আজকের মূল বিষয় অর্থাৎ অনলাইনে মিলবে জাতীয় পরিচয় পত্র রিলেটেড অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সাথে তুলে ধরার চেষ্টা করব। যেগুলো কিনা আপনাদের জন্য অনেক হেল্প হবে বলে আমি মনে করি।
আরো পড়ুনঃ রবি মিনিট চেক | Robi minute check | রবি মিনিট অফার
জাতীয় পরিচয় পত্র কি?
জাতীয় পরিচয় পত্র এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে এনআইডি কার্ড যেটাকে আমরা আবার অনেকেই আইডি কার্ড নামেও চিনে থাকি। যাতে পরিচয়পত্র হলো বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের জন্য এমন একটি বাধ্যতামূলক নতি যেটা প্রত্যেক ব্যক্তি 18 বছর পূর্ণ হওয়ার পরেই নথিভুক্ত করা হয়। বাংলাদেশ নাগরিকদেরকে নথিভূক্তকরণ এবং জাতীয় পরিচয় পত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের নাম হল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আরো পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি
জাতীয় পরিচয় পত্র তথ্য জানার উপায় কয়টি?
আপনি যদি আপনার কাছে থাকা এনআইডি কার্ডের কিংবা জাতীয় পরিচয় পত্রের সম্পূর্ণ তথ্য খুব ভালোভাবে জানতে চান তাহলে দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করে সেটা জানতে পারে। যেগুলো কিনে আমি আপনাদের সুবিধার্থে এবং আপনাদেরকে জানানোর জন্য নিচে দিয়েছি, সেখান থেকে দেখে নিন।
- ইন্টারনেট ব্রাউজিং করে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে।
- মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে।
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক/যাচাই করার নিয়ম।
আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করে নিজের আইডি কার্ড টা চেক করতে চান কিংবা ডাউনলোড করতে চান তাহলে অবশ্যই নিচে দেওয়া আপনি ফলো করতে পারেন।
- আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে চান কিংবা যাচাই করতে চান।আপনাকে সর্ব প্রথম প্রয়োজন হবে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্রের ফরম পূরণ করে আবেদন করার সময় যে স্লিপটা দিয়েছিল কাঁটা অবশেষে সেটা লাগবে। সুতরাং আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটা অনলাইন এর মাধ্যমে চেক করার জন্য স্টার্ট করার আগে আপনাকে সর্বপ্রথম এটি আপনার সামনে রাখতে হবে।
- এখন আপনাকে সর্বপ্রথম কোন একটা ব্রাউজার ওপেন করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনের যে ওয়েবসাইটটা আছে সেটাতে প্রবেশ করতে হবে। সুতরাং আপনি নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পরে “আপনার ভোটার নিবন্ধন হয়েছে কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র পান নি” এটাতে ক্লিক করতে হবে।
- দ্বিতীয় স্টেপ কমপ্লিট করার পরে আপনার সামনে আরেকটা পেজ ওপেন হবে যেখানে আপনি একটা লেখা দেখতে পাবেন “ভোটার তথ্য” এখানে প্রবেশ করুন।
- জিটিএ স্টেপটি কমপ্লিট করার পরে আপনার সামনে আরেকটা নতুন পেজ ওপেন হবে যেখানে আপনার স্লিপ নাম্বার এবং জন্ম তারিখ সহ আরেকটা ক্যাপচা পূরণ করতে হবে। সুতরাং এখানে আপনি তিনটি ঘর দেখতে পাবেন প্রথম ঘরের মধ্যে আপনার এনআইডি/স্লিপ নাম্বার, দ্বিতীয় ঘরের মধ্যে আপনার সঠিক জন্ম তারিখ, তৃতীয় ঘরের মধ্যে একটা ক্যাপচা পূরণ করতে হবে (যেটা ঘরের ডান পাশে অথবা বাম পাশে অথবা উপরে নিচে থাকবে)।
- উপরে উল্লেখিত সমস্ত স্টেপস কমপ্লিট করার পরে আপনাকে নিচে একটা বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করতে হবে। অর্থাৎ “ভোটার তথ্য দেখুন” এই নামে একটি বাটন পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পরে আপনার ভোটার অথবা এন আইডি নাম্বার, ভোটারের নাম, ক্রমিক নাম্বার এবং ভোটারের এলাকা সহ ইত্যাদি যাবতীয় চলে আসবে। যদি আপনি সমস্ত গুলো ঠিকভাবে করেন।
সুতরাং আপনি যদি উপরে দেখানো সমস্ত স্টেপস গুলো ভালোভাবে ফলো করেন তাহলে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন খুব সহজেই।
এখন তো আমরা সকলেই স্টেপস বাই স্টেপ কিভাবে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে হয় এই বিষয় সম্পর্কে অবগত হলাম। সুতরাং এখন আমরা জানবো কিভাবে আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার সময় | ট্রেনের টিকিট ফেরত দেওয়ার নিয়ম
অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম
আপনি কি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে যাচ্ছেন? এবং কিভাবে করতে হয় এ বেশি সম্পর্কে আপনি অবগত নন? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাকে এই বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।
স্টেপ:-১
আপনি যদি আপনার কাঙ্খিত জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা অন্য কারো জাতীয় পরিচয় পত্র অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
স্টেপ:-২
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করার পরে আপনাকে “রেজিস্টার” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
স্টেপ:-৩
“রেজিস্টার” বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে আরেকটা নতুন পেজের মধ্যে নিয়ে যাবে যেখানে আপনি একটা বাটন দেখতে পাবেন “রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে চাই” সুতরাং সেখানে ক্লিক করুন।
স্টেপ:-৪
উপরে দেওয়া সমস্ত স্টেপস গুলো কমপ্লিট করার পরে আপনাকে আরেকটা নতুন পেজের মধ্যে নিয়ে যাবে। যেখানে আপনি মূলত তিনটি কিংবা একটা ফরম দেখতে পাবেন। যেখানে আপনার এন আইডি কার্ড নাম্বার, আপনার জন্ম তারিখ, এবং ছবিতে প্রদর্শিত একটি ক্যাপচা দেওয়া হবে সেটা পূরণ করতে হবে। সবগুলো পরিপূর্ণভাবে কমপ্লিট করার পরে সর্বশেষ আপনাকে “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
স্টেপ:-৫
উপরের স্টেজ কমপ্লিট করার পরে আপনাকে আরেকটা নতুন সেজে নিয়ে যাওয়া হবে যেখানে আপনার স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী আপনার জেলা উপজেলা ইত্যাদি সিলেক্ট করতে হবে। সবগুলো পর্যায়ক্রমে ভালোভাবে ফিলাপ করার পরে সর্বশেষ আপনাকে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
স্টেপ:-৬
এখন পরবর্তী পেজের মধ্যে আপনাকে একটা মোবাইল নাম্বার দিতে হবে যেটা সচল। অর্থাৎ আপনি ব্যবহার করেন এবং আপনার কাছে আছে এমন একটা সচল মোবাইল নাম্বার দিন। যেতে দেখি না আপনাকে একটা ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে আপনাকে ভেরিফাই করার জন্য। সুতরাং আপনার নাম্বারটি দিয়ে “বার্তা পাঠান” এ বাটনে ক্লিক করুন।
স্টেপ:-৭
পরবর্তী পেজের মধ্যে আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে যে ভেরিফিকেশন কোডটি পাঠানো হয়েছে সেটা বসাতে হবে। কোডটি বসানোর পরে “বাহাল” বাটনে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী স্টেপে এগিয়ে যান।
স্টেপ:- ৮
এখন আপনাকে একটা পরবর্তীতে লগইন করার জন্য পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। সুতরাং এই স্টেপের মধ্যে আপনি আপনার পছন্দ মত একটা পাসওয়ার্ড সেট করে নিন। এবং পরবর্তী স্টেপের জন্য এগিয়ে যান।
স্টেপ:-৯
এই টাইপের মধ্যে আপনি যে ইউজার নামটি দিয়েছিলেন এবং তার পাসওয়ার্ডটি দিয়ে আপনার একাউন্টা আপডেট করে নিতে হবে। সুতরাং আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ডটি দেওয়ার পরে “আপডেট” বাটনে ক্লিক করুন। এ পর্যন্ত সমস্ত স্টেপস শেষ করলে আপনার অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন হয়ে যাবে।
স্টেপ:-১০
এখন যদি আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টা অনলাইনের মাধ্যমে দেখতে চান তাহলে আপনাকে আবারো নতুনভাবে নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে চলে যেতে হবে। এবং আপনাকে “লগইন” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
স্টেপ:-১১
“লগইন” করার পরে আপনার সামনে আরেকটা নতুন পেজ ওপেন হবে। এবং সেখানে একটা “লগইন করুন” বাটন দেখতে পাবেন এবং সেখানে ক্লিক করুন।
স্টেপ:-১২
এখন আপনার সামনে একটা ফেস ওপেন হবে যেখানে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড এবং সর্বশেষ একটি ক্যাপচা পূরণ করার পরেই আপনার অ্যাকাউন্টটা লগইন হয়ে যাবে।
স্টেপ:-১৩
এখন আপনি উপর উল্লেখিত সমস্ত স্টেপস ফলো করে লগইন করে ফেললে আপনার সামনে আপনার একাউন্টের ড্যাশবোর্ডটা চলে আসবে। এবং সেখানে একটা “ডাউনলোড” বাটন দেখতে পাবেন, সেই “ডাউনলোড” বাটনে ক্লিক করলেই আপনার অনলাইন এনআইডি কার্ডটা ডাউনলোড হয়ে যাবে।
আপনি যদি উপরে দেওয়ার সমস্ত স্টেপস গুলো ভালোভাবে ফলো করেন এবং যাবতীয় কাজ কমপ্লিট করেন তাহলে আপনি আপনার এনআইডি কার্ডটা সংগ্রহ করতে পারবেন এবং সেখান থেকে খুব সহজে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এই পদ্ধতিটি আপনি আপনার স্মার্টফোন ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারের মধ্যেও ট্রাই করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ টেলিটক টাকা ধার নেয় কিভাবে | Teletalk emergency balance
এসএমএস এর মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার জানার উপায়
আপনি যেভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করার মাধ্যমে এবং নির্বাচন কমিশনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার মাধ্যমে আপনার আইডি কার্ডের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন ঠিক তেমনি এসএমএস এর মাধ্যমেও আপনি এই কাজগুলো করতে পারবেন।
বিশেষ করে এই পদ্ধতিটি ঐ সমস্ত লোকদের জন্য যাদের কাছে স্মার্টফোন/ল্যাপটপ/কম্পিউটার নেই। কেননা যে সমস্ত বাটন মোবাইল রয়েছে তার অধিকাংশ মোবাইল এর মধ্যেই ইন্টারনেট ব্রাউজিং করা যায় না।
আপনি যদি এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বারটি কার্ড করতে চান তাহলে আপনাকে সর্ব প্রথম আপনার ফোনের মেসেজ অপশন যাতে হবে এবং নতুন মেসেজ লিখার অপশন টা চয়েস করতে হবে।
ঠিক এই ভাবেই মেসেজটা লিখুনঃ (১) আপনার এন আই ডি নাম্বার (২) একটা স্পেস (৩) এনআইডি কার্ডের জন্য আবেদন করার স্লিপটা নিয়েছিলেন সেটার নাম্বার (৪) একটা স্পেস (৫) আপনার জন্ম তারিখ (দিন-মাস-বছর)।
যেমনঃ NID 12345678 30-05-2000 আপনার তথ্য দিয়ে এরকম ভাবে এসএমএস লিখার পরে সর্বশেষ পাঠিয়ে দিন 105 এই নাম্বারে। যদি আপনার স্টেপস গুলো সঠিক হয় তাহলে হয়তো আপনি আপনার এন আইডি কার্ডের নাম্বারটা পেয়ে যাবেন।
আরো পড়ুনঃ ১ বিটকয়েন সমান কত টাকা
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক
আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি চেক করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি যদি আপনি শুরু থেকে পড়ে আসেন তাহলে এইসব বিষয় সম্পর্কে জেনে যাবেন।
কেননা আজকের এই আর টিকেটের মধ্যে আমি সেই বিষয়বস্তুটা শেয়ার করেছিলাম সেখানে আপনার এই প্রশ্নের রিলেটেড সবকিছুই বলে দেওয়া হয়েছে। তো সেখান থেকে আপনি স্টেপস বাই স্টেপ ফলো করতে পারেন।
জন্ম তারিখ দিয়ে ভোটার আইডি বের করা
দুর্ভাগ্যবশত আপনি শুধুমাত্র জন্ম তারিখ দিয়েই আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন না। কেননা আমাদের দেশের মধ্যে আপনার মত একইদিনের জন্ম হয়েছে এমন অনেক লোক থাকতে পারে। যার কারণে আপনি আপনার শুধুমাত্র জন্য তারিখ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন না।
অর্থাৎ আমি আপনাকে বলতে চাচ্ছি যে বাংলাদেশ সরকার কিংবা নির্বাচন কমিশন এ ধরনের কোন বিজ্ঞপ্তি এখনো প্রকাশ করেনি যে, শুধুমাত্র জন্ম তারিখ দিয়ে আইডি কার্ড বের করা যায়।