মূলত মাস্টার কার্ড হচ্ছে ডুয়েল কারেন্সি সংযুক্ত কার্ড। যার মাধ্যমে আপনি বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টাকা লেনদেন করতে পারবেন। অনলাইনে পেমেন্ট থেকে শুরু করে আরো নানা ধরনের পেমেন্ট রয়েছে আপনি সবগুলোই পেমেন্ট শুধুমাত্র মাস্টার কার্ড ইউজ করে করে ফেলতে পারবেন।
কিন্তু একটা দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমাদের মধ্যে এমন লোক অনেক আছে যারা কিনা মাস্টার কার্ড কি এবং মাস্টার কার্ড করার উপায় এই বিষয়ে জানেনা। মূলত আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে যারা কিনা মাস্টার কার্ড সম্পর্কে এত ধারণা রাখে না।
তাই আপনি যদি মাস্টার কার্ড সম্পর্কিত নানা বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শুরু থেকে একদম শেষ পর্যন্ত পড়ুন। কেননা হইতো আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার কারণে আপনার অনেক অজানা বিষয় জেনে নিবেন।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ssc রেজাল্ট দেখবো। সকল বোর্ডের এসএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম।
দিন যত যাচ্ছে তত প্রযুক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আমরাও প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে শুরু করেছি। অর্থাৎ আমরা প্রযুক্তির প্রতি এমন ধাবিত হয়ে গেছি যে একদম সকাল ঘুম থেকে ওটা থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত প্রযুক্তি নিয়েই ব্যস্ত থাকে।
কোন না কোন ভাবেই আমাদের কে প্রযুক্তির চলে যেতে হচ্ছে সেটা হোক ব্যাংকের মাধ্যমে কিংবা অন্য কোন উপায়ে। কেননা ব্যাংক হচ্ছে প্রযুক্তির মধ্যে অন্যতম।
মূলত মানুষের সঞ্চিত কষ্ট করে উপার্জিত টাকা সঠিকভাবে লেনদেন করার জন্য ব্যাংক ব্যবস্থা আনা হয়েছে। মানুষের অর্জিত টাকা তাদের যত্ন করে রাখার জন্য ব্যাংকের মধ্যে নানা সেবা চালু করা হয়েছে।
যার মাধ্যমে সাধারণ জনগণ থেকে শুরু করে অনেক কোটিপতি লোক ব্যাংকের সেবা গ্রহণ করে থাকে। আর সেই ব্যাংক সেবার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে মাস্টার কার্ড। অর্থাৎ যে বিষয় নিয়ে আজকে আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ssc রেজাল্ট দেখবো । kivabe ssc result dekhbo
মাস্টার কার্ড কি? What is a master card?
বর্তমান এটিএম কার্ডের মধ্যে একটি জনপ্রিয় কার্ড হচ্ছে মাস্টার কার্ড। সাধারণত আমরা ব্যাংকের মাধ্যমে যে ডেবিট কার্ড গুলো ব্যবহার করে থাকি সেগুলো দিয়ে শুধুমাত্র দেশের মধ্যেই লেনদেন করা যায়। অর্থাৎ আপনি দেশীয় ডেবিট কার্ড গুলো দিয়ে দেশের বাইরে অন্য কোথাও লেনদেন করতে পারবেন না।
কিন্তু আপনি মাস্টার কার্ড দিয়ে বিশ্বের যেকোন প্রান্তে লেনদেন করতে পারবেন। অর্থাৎ মাস্টারকার্ড হচ্ছে একটি ইন্টার্নেশনাল কার্ড ডুয়েল কারেন্সি যুক্ত কার্ড। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই দেশ হোক কিংবা দেশের বাইরে প্রত্যেক জায়গাতেই মাস্টারকার্ডের লেনদেন করতে পারবেন। এবং এই কার্ডটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনাকে কোন প্রকার ঝামেলায় জড়াতে হবে না।
তবে বলা চলে ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ডের সাথে মাস্টারকার্ডের অনেক দিক থেকে মিল রয়েছে। যেমন মাস্টারকার্ড হচ্ছে এমন একটি কার্ড যেটা মূলত ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ডের মতই। কিন্তু দেখতে একই রকম হলেও ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ডের সাথে মাস্টারকার্ডের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। কেননা মাস্টার কার্ড দিয়ে আপনি দেশ কিংবা বিদেশ প্রত্যেক জায়গাতে লেনদেন করতে পারবেন অপরদিকে ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড দিয়ে তা সম্ভব নয়।
আরো পড়ুনঃ এসএসসি পরীক্ষার রুটিন ২০২২ । এসএসসি কোন কোন বিষয়ে পরীক্ষা হবে।
মাস্টার কার্ডের সুবিধা কি কি।
আমাদের মধ্যে যারা মাস্টার কার্ড ব্যবহার করে থাকি তারা ব্যাংক থেকে নানারকম সুবিধা ভোগ করে থাকে। আবার অনেকে আছেন যারা কিনা মাস্টার কার্ডের সুবিধা কি কি এটা জানেন না আবার অনেকেই মাস্টার কার্ড নেওয়ার পরিকল্পনা করতেছেন। আমাদের সকলেরই উচিত কোন একটা জিনিস নেওয়ার আগে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া। তো আপনি যদি মাস্টার কার্ড নিতে চান সেক্ষেত্রে আগে সুবিধাগুলো কি কি এটা জেনে নিন।
১/ মাস্টার কার্ডের মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম একটা সুবিধা হচ্ছে আপনি দেশের বাইরে কিংবা দেশে প্রত্যেক জায়গাতে আপনার প্রয়োজনীয় লেনদেন করতে পারবেন।
২/ যেহেতু এটি একটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড তাই মূলত এই কার্ডটি দিয়ে অর্থাৎ মাস্টারকার্ডটি দিয়ে বিশ্বের যে কোন জায়গায় টাকা আদান প্রদান করা যায়।
৩/ মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে আপনি এক দেশের কারেন্সি কে অন্য দেশের কারেন্সির সাথে রূপান্তর করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনাকে যদি আমেরিকা থেকে কেউ ইউএস ডলার প্রেরণ করে তাহলে সেটা আপনি বাংলা টাকায় কনভার্ট করতে পারবেন।
৪/ মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনলাইনে কেনাকাটা কিংবা যেকোনো স্থানে পেমেন্ট করতে পারবেন। যেমনঃ আপনি যদি আলিবাবা কিংবা অ্যামাজন থেকে কোন পণ্য ক্রয় করেন সে ক্ষেত্রে অবশ্যই মাস্টার কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন। এমনকি প্রায় সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন অনলাইনে পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে সেখানে অবশ্যই মাস্টারকার্ডের একটা অপশন থাকে।
৫/ আপনি যদি মাস্টার কার্ড দিয়ে নিয়মিত লেনদেন করেন অর্থাৎ আপনি মাস্টার কার্ড ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে আপনি কিছু বোনাস গিফট পাবেন। মূলত এটি নির্ভর করবে আপনি কয়বার মাস্টার কার্ড ব্যবহার করেছেন এটার উপর।
আমি উপরে যে সুবিধা গুলো বর্ণনা করেছি এর সুবিধাগুলো ব্যতীত আরো অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে মাস্টার কার্ডের মধ্যে। তো আপনি যখন নিজেই মাস্টার কার্ড ব্যবহার করা শুরু করে দিবেন তখন দেখতে পাবেন এই কার্ড এর মধ্যে কত প্রকারের সুবিধা রয়েছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আমরা সকলেই জানি মাস্টার কার্ড হচ্ছে এমন একটি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড যার মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন জায়গায় পেমেন্ট করা যায় কিংবা ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ আপনি মাস্টার কার্ড ব্যবহার করি বিশ্বের যেকোনো জায়গায় লেনদেন করতে পারবেন।
তো আমরা সকলেই জানি কোন একটা জিনিস এর সুবিধা ভোগ করতে সবার আগে সেই জিনিসটা অর্জন করতে হয়। তো আপনি যদি মাস্টার কার্ড এর সুবিধা গুলো উপভোগ করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি মাস্টার কার্ডের একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। অর্থাৎ মাস্টারকার্ড আপনাকে নিতে হবে।
আমাদের মধ্যে এমন লোক আছে অনেকে জানেনা কিভাবে একটি মাস্টার কার্ড নিতে হয়। তো আজকে আমরা জানবো একটি মাস্টার কার্ড নিতে হলে আপনাকে কি কি করতে হবে।
আপনি যদি একটি মাস্টার কার্ড নিতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই একটি ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। অর্থাৎ আপনি মাস্টারকার্ড সেই ব্যাংক থেকে নিবেন যেখানে আপনি একটি একাউন্ট ক্রিয়েট করবেন। ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করার আগে আপনাকে যাচাই করে নিতে হবে যে সেই ব্যাংকে মাস্টারকার্ডের সেবা আছে কিনা।
ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় আপনাকে অতিরিক্ত আরো কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। যেগুলো আপনি আর্টিকেলটি এখন থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে অবশ্যই জানতে পারবেন।
সর্বপ্রথম আপনাকে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য ন্যাশনাল আইডি কার্ড কিংবা এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন হবে। তবে আপনার কাছে যদি ন্যাশনাল আইডি কার্ড না থাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে পারেন।
তারপর আপনার ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য আপনার দুই কপি রঙ্গিন ছবি লাগবে। কিন্তু হা এই ছবিগুলো অবশ্যই পাসপোর্ট সাইজের হতে হবে। এবং আরেকটা বিশেষ প্রয়োজনীয় বিষয় হচ্ছে এই ছবিগুলোতে আপনার নিজের সিগনেচার থাকতে হবে।
তাছাড়া আমরা সকলেই জানি প্রত্যেকটি ব্যাংক একাউন্টের একজন কিংবা দুইজন নমিনি দিতে হয়। তো এখানেও আপনার ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করার সময় আপনার নমিনির 2 কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং ছবিগুলোতে তার সিগনেচার থাকতে হবে। নমিনির ক্ষেত্রে ক্ষেত্রভেদে এনআইডি কার্ড, জন্ম নিবন্ধন, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদির প্রয়োজন হতে পারে।
সুতরাং আপনি যখন উপরের দেওয়ার সব গুলো ফলো করি একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে ফেলবেন তখন আপনার মাস্টার কার্ড নেওয়ার প্রথম ধাপ শেষ হয়ে যাবে। অর্থাৎ মাস্টার কার্ড নেওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট ব্যতীত আরো একটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। তো এখন আমরা জানবো ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর কিভাবে একটি মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করতে হয় বা মাস্টার কার্ড করার নিয়ম কি।
আরো পড়ুনঃ ঈদের নামাজ কি? ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম ও নিয়ত। বিস্তারিত
মাস্টার কার্ড কিভাবে পাওয়া যায়?
মাস্টার কার্ড কিভাবে পাওয়া যায় এই বিষয় নিয়ে অনেকেই গুগোল কিংবা ইউটিউবে সার্চ করে থাকেন। কিন্তু আপনি সঠিক উত্তর খুঁজে না পাওয়ার কারণে অনেক কষ্ট হয়। তাই আপনি যদি মাস্টার কার্ড কিভাবে পাওয়া যায় এই বিষয় নিয়ে চিন্তিত হয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন।
মাস্টারকার্ড পাওয়ার সর্বপ্রথম কাজ হচ্ছে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করা। অর্থাৎ আপনি যখন একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে ফেলবেন (মাস্টার কার্ড পাবার ক্ষেত্রে অবশ্যই সেই ব্যাংকেই মাস্টারকার্ডের সেবা এভেলেবেল থাকতে হবে) তখন আপনার মাস্টার কার্ড পাওয়ার আর কোন চিন্তাই করতে হবে না।
তো আপনি মাস্টার কার্ড পাওয়া যায় এমন একটি ব্যাংকে ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর মাস্টার কার্ড পাওয়ার জন্য আরো কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হবে। যে ধাপগুলো আপনাকে অতিক্রম করতে হবে সেগুলো নিচে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলোঃ-
আপনি মাস্টার কার্ড পাওয়ার জন্য একটি ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করার পর সাথে সাথেই মাস্টার কার্ড পাবেন না। অর্থাৎ আপনার ব্যাংক থেকে মাস্টার কার্ড পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্যাংক একাউন্ট 6 মাস কিংবা তার উপরে বয়স অতিক্রম করতে হবে। অর্থাৎ আপনার অ্যাকাউন্টের বয়স কমপক্ষে ছয় মাস হতে হবে।
এবং যে 6 মাসের পর আপনি মাস্টার কার্ড পাবেন সেই ছয় মাসের মধ্যেই আপনার ব্যাংক একাউন্টে প্রায় প্রতি মাসে 5000 টাকার উপরে লেনদেন হতে হবে। অর্থাৎ ব্যাংক একাউন্ট ক্রিয়েট করার 6 মাস পর মাস্টার কার্ড পাওয়ার জন্য সেই ছয় মাসের প্রায় প্রত্যেক মাসে আপনার ব্যাংক একাউন্টে 5000 টাকার উপরে লেনদেন করতে হবে।
আরেকটা কথা খেয়াল রাখতে হবে সেটা হচ্ছে প্রতিমাসে 5000 টাকা লেনদেন করার পাশাপাশি অবশ্যই আপনার ব্যাংক একাউন্টে কিছু পরিমাণ টাকা জমা থাকতে হবে।
যদি উপরের দেওয়া সব স্টেপ গুলো ঠিকঠাক থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আপনার মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন।
আপনি যখন ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করবেন তখন তারা খুব দ্রুত আপনার আবেদনটি গ্রহণ করার চেষ্টা করবে। এবং খুব দ্রুত যাচাই-বাছাই করে আপনার কাজটি করে দেওয়ার বা আপনাকে মাস্টার কার্ড দেওয়ার চেষ্টা করবে।
তারা যখন দেখবেন আপনার ব্যাংক একাউন্টে প্রতিমাসে 5000 টাকা কিংবা তার ওপর লেনদেন হয়েছে এবং আপনার একাউন্টে কিছু পরিমাণ টাকা জমা আছে। আর উপরে দেওয়া সমস্ত স্টেপগুলো পরিপূর্ণ রয়েছে আপনার একাউন্ট এ সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে তারা একটি মাস্টার কার্ড দিয়ে দিবে। যে মাস্টারকার্ডটি ব্যবহার করে আপনি প্রত্যেক দেশেই লেনদেন করতে পারবেন। মনে করেন আপনি কোন একটা দেশের সফর করতে গেছেন সেখানে টাকার প্রয়োজন হয়েছে তো অবশ্যই আপনার মাস্টার কার্ড থেকে টাকা তুলে নিতে পারবেন।
আজকের এই আর্টিকেলটি অর্থাৎ উপরে দেওয়া সমস্ত স্টেপগুলো পড়ার আগে অবশ্যই হয়তো আমাদের কাছে মাস্টার কার্ড করার নিয়ম বা মাস্টার কার্ড কিভাবে পাবো এটা অনেক জটিল মনে হয়েছিল। আশা করি আপনি জানতে পেরেছেন কিভাবে একটি মাস্টার কার্ড পেতে হয় কিংবা মাস্টার কার্ড আসলে কি।
তো আপনি যদি উপরের দেওয়া সমস্ত কিছু ফলো করে একটি প্রয়োজনীয় মাস্টার কার্ডের আবেদন করেন যেটা কিনা আপনার অনেক উপকারে আসবে। যেমন অনলাইন পেমেন্ট থেকে শুরু করে যাবতীয় অনেককিছুই মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে করা যায়। বিশেষ করে আমরা যারা অনলাইনে কাজ করি বা ফ্রিল্যান্সিং করি তাদের জন্য মাস্টার কার্ড অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি সম্পদ বলা চলে।
আমরা অনেকেই আছি ভিসা কার্ড কিংবা মাস্টার কার্ড নিয়ে গুগোল কিংবা ইউটিউবে অনেক প্রশ্ন করে থাকি তার মধ্যে একটি জনপ্রিয় প্রশ্ন হচ্ছে মাস্টার কার্ড এবং ভিসা কার্ডের মধ্যে পার্থক্য কি। তো আমাদেরকে এ প্রশ্নের উত্তর জানার আগে অবশ্যই জানতে হবে মাস্টার কার্ড কি এবং ভিসা কার্ড কি। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক। সর্বপ্রথম আমরা জানবো ভিসা কার্ড বলতে কি বুঝায় অর্থাৎ ভিসা কার্ড কি।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ সেভিংস কি? বিকাশ সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম।
ভিসা কার্ড কি? What is a Visa card?
মূলত ভিসা কার্ড হচ্ছে এমন এক প্রযুক্তিসম্পন্ন কার্ড যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনেক জায়গাতে বা প্রয়োজনের মুহূর্তে পেমেন্ট কিংবা লেনদেন করতে। মূলত এ ধরনের প্রযুক্তি সম্পন্ন লেনদেন করা যায় এমন কার্ড কে ভিসা কার্ড বলা হয়।
আরো পড়ুনঃ চুল দ্রুত লম্বা ও ঘন কালো করার ঘরোয়া উপায়।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে মোবাইলে আয় 2022