আরো পড়ুনঃ চুলকানি দূর করার ৫ টি কার্যকরী ঘরোয়া উপায়।
মালয়েশিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে মালয়েশিয়া প্রদত্ত কর্মী নিয়োগের বিষয়ে আদৌ বাংলাদেশ কর্মী পাঠাবে কিনা তা নিশ্চিত নয়। অর্থাৎ এ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া তুমি পাঠাবে কি না এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি বাংলাদেশ। গত বছরের 19 ডিসেম্বরের দিকে কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার উভয় দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর রহিত হবার পর যুবকরা যে আশায় নিয়ে আনন্দিত হয়েছিল তা ক্রমাগতভাবে পরিবর্তন হচ্ছে।
এদিকে দেখা যায় কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের ভারত এবং ইন্দোনেশিয়া সফর অন্যরকম বার্তা দিচ্ছে। আবার তার মধ্যে অনেকে শঙ্কিত আছেন যারা কিনা কর্মসংস্থা তে বিনিয়োগ করেছিল। বিশেষ করে তারা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী দের কে অনুরোধ জানায় এসব সমস্যা সমাধান করার জন্য। বাংলাদেশ থেকে যারা মালয়েশিয়া কলিং ভিসা নিয়ে যেতে ইচ্ছুক তারা সর্বদা কল করে জানতে চাচ্ছে কবে খুলবে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা 2023।
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কবে চালু হবে 2023।
বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারের উপর থেকে যেন এমন কালো মেঘ হয়ে যাচ্ছে যেটা কিনা না সরার মতো। নানা কারণেই এই প্রক্রিয়াটি প্রতিবন্ধীকতা দেখা যাচ্ছে। আমরা সকলেই জানি গত তিন বছরে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা বন্ধ ছিল, কিন্তু তিন বছর পরে খোলার কথা হলেও প্রক্রিয়াটি আটকে আছে অনেকদিন ধরে। এম ও ইউ যে চুক্তি করেছিল সেটি সম্পন্ন হওয়ার পর বলতে গেলে সমস্ত কাজ সম্পন্ন হবার পর ভিসা চালু হবার পালা তখনই নানা ধরনের জটিলতা দেখা যাচ্ছে। ভিসা চালু হবার প্রক্রিয়াটি যেখানে চালু হয়েছে বলতে গেলে সেখানে আটকে রয়েছে অনেক দিন ধরে।
আরো পড়ুনঃ গ্রামীণফোন কাস্টমার কেয়ার নাম্বার। গ্রামীণফোন হেল্পলাইন নাম্বার
মালয়েশিয়া তে যে মানবসম্পদমন্ত্রী রয়েছে অর্থাৎ মন্ত্রী আমি সারাভানান 25 এবং 250 এজেন্সির মাধ্যমে শ্রমিক পাঠানো কে লক্ষ্য করে চিঠি পাঠান। এবং চিঠি পৌঁছানোর পর প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ ইমরান আহমদ সিন্ডিকেট সিস্টেমের বিরোধিতা দাবি করে সেই চিঠির জবাব পাঠান। অর্থাৎ এই চিঠির জবাব দেবার পর থেকেই মূলত কলিং ভিসার চলমান প্রক্রিয়া টি বন্ধ রয়েছে এ পর্যন্ত।