বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড। বিকাশ সম্পর্কে বিস্তারিত

হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন আশা করি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আজকের এই আর্টিকেল আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত। 

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

তাই আপনি যদি বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম, জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম, এবং বিকাশ একাউন্ট সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন। কেননা আজকাল এই আর্টিকেলের আমি আপনাদের সাথে সম্পূর্ণরূপে শেয়ার করার চেষ্টা করব বিকাশ সম্পর্কে। তাহলে শুরু করা যাক।

আরো পড়ুনঃ ইউটিউবে (You Tube) নিজের ভিডিও নিজে বা বারবার দেখলে কি হতে পারে।

সময় হচ্ছে আমার একটা জিনিস যেটা কিনা নিজের গতিপথ খুব দ্রুত পরিবর্তন করে দেয়। যদি এটা না হয় তাহলে এখন থেকে কয়েক বছর আগে মানুষ কোন এক আত্মীয়-স্বজন বা প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠায় দেন বা কোন প্রয়োজনে টাকা পাঠাতেন কোন এক ব্যক্তির মাধ্যমে। 

তখনকার সময়ে এতটা উন্নত ছিল না যে যার কারণে ফাটানো টাকা 50 তো প্রায় এক মাস দুই মাস এমনকি অনেক সময় এক বছর সময় লেগে যেত। এটিকে বলা হয় দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া সাধারণত মানুষের টাকার প্রয়োজন তখন হয় যখন কোন একটা কাজ প্রয়োজন পড়ে। যখন সেই কাজটা শেষ হয়ে যায় অর্থাৎ যে কাজে টাকা লাগে সেই কাজটা শেষ হয়ে যায় তখন আর টাকার প্রয়োজন পড়ে না। 

তাই আগের কার সময়ে এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হত মানুষের। অর্থাৎ আগারকার সময়ের মানুষরা প্রয়োজনের সময় তার প্রিয়জনের কাছ থেকে টাকা ঠিক সময়ে পেত না।

 তাই যেহেতু যোগ দিন দিন উন্নতি হচ্ছে তেমনি পরিবর্তন এসেছে টাকা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ও বর্তমান সময়ে আর দূর-দূরান্ত থেকে টাকা পাঠানো খুবই সহজ। অর্থাৎ খুব সহজেই বিকাশ নগদ রকেট বিভিন্ন ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় টাকা পাঠানো সম্ভব। মাত্র কয়েক মিনিট কিংবা কয়েক সেকেন্ডেই টাকা পাঠানো সম্ভব তার প্রিয়জনের কাছে প্রয়োজনের মুহূর্তে। তো আজকে আমরা সেই বিকাশ নিয়ে কথা বলবো বা সেই বিকাশ নিয়ে লেখালেখি করার চেষ্টা করব যে বিকাশ কিনা তার প্রিয়জনের কাছে প্রয়োজনের মুহূর্তে টাকা আদান প্রদান করতে সক্ষম।

আরো পড়ুনঃ আলাপ অ্যাপ কি?আলাপ অ্যাপ এর সুবিধা কি কি? আলাপ অ্যাপ কল রেট।

বিকাশ কি?

আপনি কি ভেবেছিলেন হয়তো এমন একটা সময় আসবে যে সময়ে কিনা মানুষ ঘরে বসেই নিশ্চিন্তে থাকা আদান-প্রদান করতে পারবে তার প্রিয়জনের কাছে টাকা পৌছাতে পারবে। 

আমি বলব অবশ্যই না কেননা আপনারা ঘরে বসে নিশ্চিন্তে টাকা পাঠানোর কথা কল্পনাও করেননি শুধুমাত্র ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর কথা চিন্তা করেছিলেন। হয়তো এমন একটা সময় ছিল যেটাতে কিনা মানুষ ব্যাংকের কথা কল্পনা করতে পারেনি।

See also  প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

যখন বিকাশ নামে কোন কিছু ছিল না তখন মানুষ শুধুমাত্র টাকা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাংকের উপর নির্ভর করত। কিন্তু এখন বিকাশ আসার ফলে সেই সমস্যা আর সবার কাছে থাকছে না। কেননা বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় এমনকি ঘরে বসেই টাকা পাঠানো সম্ভব। আর ব্যাংকে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে কোন ঝামেলা ছাড়াই টাকা পাঠাতে পারছে লোকজনরা।

বিকাশের মধ্যে আরেকটি সুবিধা হচ্ছে আপনি খুব সহজেই বিকাশ অ্যাকাউন্ট টা খুলে নিতে পারবেন শুধুমাত্র ঘরে বসেই এনআইডি কার্ড এবং স্মার্ট ফোন দিয়ে। 

এখন হয়তো সবার কাছে টাকা পাঠানোর নির্ভরযোগ্য মোবাইল ব্যাংকিং হিসেবে ধারণা এসেছে বিকাশ সম্পর্কে। বিকাশ হচ্ছে এমন একটি টাকা আদান প্রদানের মাধ্যম কিংবা মোবাইল ব্যাংকিং যার মাধ্যমে খুব সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় টাকা আদান প্রদান করা সম্ভব। তাছাড়া আপনি বিকাশ থেকে আরও বিভিন্ন সুবিধা বুক করতে পারবেন যেমন মোবাইলে রিচার্জ পেমেন্ট ইতাদি সহ আরো নানা সেবা। বিকাশের মধ্যে যদি আপনি আরও বিশেষ সুবিধা ভোগ করতে চান তাহলে তাদের বিকাশ অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ ফেসবুক আইডি নষ্ট করার নিয়ম।

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।

দিন যত যাচ্ছে বিকাশের মধ্যে তথ্য পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এখনকার সময়ে বিকাশের প্রতি মানুষের আস্থা অনেক বেড়ে গেছে কেননা এখন পর্যন্ত বিকাশের মধ্যে কোন প্রতারণার খবর শোনা যায়নি। 

তাই এখন সবাই চায় তার একটা বিকাশ একাউন্ট থাকুক যার মাধ্যমে খুব সহজেই প্রিয়জনের কাছে প্রয়োজনের মুহূর্তে টাকা পাঠাতে পারবে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা বিকাশ একাউন্ট কিভাবে খুলতে হয় বা বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।

তো এখন আমি আপনাদেরকে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব কিভাবে আপনি খুব সহজেই একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। 

তাই আপনি যদি বিকাশের সেবা গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনিও আমার এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন। কেননা আজকের এই আর্টিকেল আমি বিকাশ সম্পর্কে বিশেষ বিশেষ এবং বেসিক পয়েন্টগুলোর ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। তো আমরা এই মুহূর্তে জানবো বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।

বিকাশ একাউন্ট কয় ভাবে খোলা যায়।

সাধারণত আপনি বিকাশ একাউন্ট ২ পদ্ধতিতে খুলতে পারবেন (১) ঘরে বসে স্মার্টফোনের মাধ্যমে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে (২) সরাসরি বিকাশ এজেন্টের কাছে গিয়ে। বিকাশ একাউন্ট খোলা নিয়ে কোন সমস্যা হলে সরাসরি বিকাশ লাইভ চ্যাট সাপোর্ট এ কথা বলে, আপনার সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ কত রমজানে মক্কা বিজয় হয়েছিল।খালিদ ইবনে ওয়ালিদের কৈফিয়ত গ্রহণ।

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।

আপনি যদি ঘরে বসে মুহূর্তের মধ্যে শুধুমাত্র আপনার এনআইডি কার্ড এবং স্মার্ট ফোন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার বিকাশ একাউন্টটি খুলতে পারেন। তার জন্য আপনি নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন।

সর্বপ্রথম আপনি যদি স্মার্ট ফোন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে প্লে স্টোরে গিয়ে বিকাশ অ্যাপ টি ডাউনলোড করে নিতে হবে। তার জন্য আপনি প্লে স্টোরে গিয়ে লিখবেন বিকাশ (Bkash) তো আপনার সামনে যে বিকাশ অ্যাপ টি চলে আসবে সে টি ডাউনলোড করে নিবেন। আপনি যদি এখন থেকে কাজ শুরু করে দিতে চান বা বিকাশ একাউন্ট খুলে ফেলতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করে বিকাশ সফটওয়্যার টি বা অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

See also  পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২৪

তারপর আপনি বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড করে ওপেন করলে আপনার সামনে রেজিস্টার বা লগইন (registration/login) নামে একটা অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করতে হবে।

তারপর আপনি যে নাম্বারটি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান সেটি টাইপ করতে হবে।

তারপর আপনার সিমটি কোন কোম্পানির সেটি সিলেক্ট করতে হবে অর্থাৎ রবি,এয়ারটেল,গ্রামীণফোন,বাংলালিংক বা টেলিটক ইত্যাদি।

তারপর আপনার সামনে বিকাশের কিছু নিয়মাবলী চলে আসবে। সেগুলো সম্পূর্ণ ভালোভাবে পড়ে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করুন।

তারপর আপনার এনআইডি কার্ডের দুই পাশের দুটি ছবি দিতে হবে। প্রথমে এনআইডি কার্ডের সামনের ছবি এবং দ্বিতীয়ত আপনার এনআইডি কার্ডের পেছনের অংশের ছবি।

আপনার এনআইডি কার্ডের ছবি ২টি দেওয়ার পর আপনার কাছে আরও তথ্য জিজ্ঞেস করা হবে যেমনঃ লিঙ্গ, আয় এর উৎস ইত্যাদি।

এরপর আপনার এনআইডি কার্ড ভেরিফিকেশন এর জন্য যার এনআইডি কার্ড তার একটা লাইভ ছবি দিতে হবে। অর্থাৎ এনআইডি কার্ড যার তার একটা সরাসরি ছবি নিতে হবে মুহূর্তের মধ্যে।

তারপর আপনার দেওয়া সব তথ্য যদি ঠিক থাকে তাহলে বিকাশ থেকে একটি কনফার্মেশন এসএমএস আসবে।

এখন হচ্ছে বিকাশ একাউন্ট খোলার সর্বশেষ কাজ অর্থাৎ পিন সেট করা। আপনার ৫ ডিজিটের পিনটি সেট করার জন্য ডায়াল প্যাড এ গিয়ে (আপনি যে নাম্বার দিয়ে বিকাশ করেছেন সেই সিম থেকে) *২৪৭# এবং আপনার পিনটি সেট করে নিন।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে ssc রেজাল্ট দেখবো। সকল বোর্ডের এসএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম।

সরাসরি এজেন্টের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।

আপনি যদি সরাসরি বিকাশ এজেন্ট একই বা বিকাশ সার্ভিস পয়েন্ট গিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার আশেপাশের কোন একটা বিকাশ এজেন্টের খোঁজ করতে হবে। সচরাচর এখন বিকাশ এজেন্ট সবখানেই পাওয়া যায়।

যা যা প্রয়োজন।

  • আপনার এনআইডি কার্ডের দুইটি ফটোকপি লাগবে। অথবা আপনি আপনার এনআইডি কার্ডটি সাথে নিয়ে যেতে পারেন।
  • আপনার এনআইডি কার্ডের সাথে দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি নিতে হবে।
  • আপনি যে সিম বা যে নাম্বারটি দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান সে সিমটি নিতে হবে।
  • বিকাশ এজেন্টের কোন একটা লোক আপনার সমস্ত তথ্য পূরণ করার পর আপনার নাম্বারে একটা কনফার্মেশন এসএমএস যাবে।
  • সর্বশেষ আগের মত আপনার বিকাশ সিমটিতে পিনটি সেট করে নিতে হবে।

আপনি যদি সরাসরি বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে বা বিকাশ এজেন্ট পয়েন্টে গিয়ে আপনার বিকাশ একাউন্টটি খুলতে চান তাহলে উপরের দেওয়া সমস্ত তথ্য গুলো নিয়ে কোন একটা আশেপাশের বিকাশ এজেন্টের যোগাযোগ করতে হবে। এজেন্ট আপনার সমস্ত তথ্য চেক করার পর আপনার বিকাশ একাউন্টটি খুব দ্রুত খুলে দেওয়ার চেষ্টা করবে। আশাকরি এ পর্যন্ত আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ঘরে বসে এবং এজেন্ট পয়েন্টে গিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হয়। খুব সহজেই আপনি এই দুটি পদ্ধতির মধ্যে কোন একটা পদ্ধতি অবলম্বন করি আপনার অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারবেন।

See also  আজওয়া খেজুরের দাম এবং অনলাইন ক্রয় করার নিয়ম

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম।ট্রেনের টিকেট কাটার সময়।ট্রেনের টিকেট ফেরত দেয়ার নিয়ম।

একটি এনআইডি কার্ড কিংবা পাসপোর্ট দিয়ে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়।

গুগোল কিংবা ইউটিউব বা অন্যান্য জায়গাতে গিয়ে সার্চ করেন একটি এনআইডি কার্ড কিংবা ফাস্টফুড ইত্যাদি দিয়ে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। আমাদের ভিডিও অনেক সময় নিজ কাজে বা বিভিন্ন ব্যবসায়িক কাজে অনেক সময় দুই থেকে তিনটা বিকাশ একাউন্টের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু আপনি কি জানেন একটি এনআইডি কার্ড কিংবা পাসপোর্ট দিয়ে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। আপনি যদি এই বিষয়ে জানতে চান তাহলে আমার লেখাগুলো পড়তে পারেন এবং খুব সহজে জেনে নিতে পারেন।

দুঃখের বিষয় হচ্ছে আপনি শুধুমাত্র একটি এনআইডি কার্ড কিংবা একটি পাসপোর্ট দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। যদিও কোনো সময়ই কোন কারণে একটি এনআইডি কার্ড কিংবা একটি পাসপোর্ট দিয়ে দুইটি বিকাশ একাউন্ট বা তার অধিক খুলে যায় তাহলে অতিদ্রুত আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট গুলো বন্ধ করে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আপনি যদি আপনার বিকাশ একাউন্টটি সুরক্ষিত রাখতে চান তাহলে আপনি শুধুমাত্র একটি আইডি কার্ড দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট খোলাই ভালো। হয়তোবা আশাকরি এখন আপনি ভুলেও একটি এনআইডি কার্ড কিংবা একটি পাসপোর্ট দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট ব্যতীত অন্য আরেকটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন না। আশাকরি এ পর্যন্ত বুঝতে পেরেছেন একটি আইডি কার্ড দিয়ে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়।

বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নাম্বার। বিকাশ অফিস নাম্বার।

আপনার যদি কোন কারণে বা কোন তথ্য জিজ্ঞেস করার জন্য বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের সাথে কথা বলতে হয় তাহলে আপনি খুব সহজেই তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করি বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের সাথে যোগাযোগ করা যায় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নাম্বার এর মাধ্যমে।

আপনি যদি বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নাম্বার এর মাধ্যমে বিকাশ এর কোনো সেবা গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনার ফোনের ডায়াল প্যাড এ গিয়ে ডায়েল করবেন 16267 । এটি হচ্ছে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের নাম্বার এই নাম্বারটিতে কল করে আপনি বিকাশের সাথে কথা বলতে পারবেন।

বিকাশ লাইভ চ্যাট।

আপনি যদি কোনো কারণে বিকাশ লাইভ চ্যাট এর মাধ্যমে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে চান তাহলে আপনি খুব সহজেই তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম বিকাশ অ্যাপস টি ডাউনলোড করতে হবে। বিকাশ অ্যাপস টি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। বিকাশ অ্যাপস টি ডাউনলোড করে সেখান থেকে আপনি খুব সহজেই বিকাশ লাইভ চ্যাট এর মাধ্যমে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড।

আপনি যদি বিকাশের দারুন দারুন অফার সম্পর্কে জানতে চান বা বিকাশ এর নানা ফিউচার ব্যবহার করতে চান। তাহলে আপনি বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করা ব্যতীত এ বিকাশের সেবাগুলো উপভোগ করতে পারবেন না। আপনি যদি বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করেন তাহলে সেখানে দেখতে পাবেন বিভিন্ন রকম অফার সাপ্তাহিক অফার বা মাসিক অফার। তাছাড়া বিকাশ এপ ডাউনলোড করার আরেকটা উপকার হচ্ছে সেখানে আপনি বিভিন্ন রকম ইন্টারনেট প্যাকেজ মিনিট বান্ডেল পেয়ে যাবেন সেগুলো রিচার্জ করে আপনার সিমে ব্যবহার করতে পারবেন।

তো আপনি যদি বিকাশ অ্যাপস টি ডাউনলোড করতে চান তাহলে সরাসরি এখানে ক্লিক করুন তাহলে আপনি বিকাশ অ্যাপসটি খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এবং বিকাশ এর সব নতুন নতুন অফার এবং ফিউচার উপভোগ করতে পারবেন। আশাকরি এ পর্যন্ত আপনি বিকাশ সম্পর্কে অনেক ধারণা পেয়েছেন।